ইউটিউব এর প্রতিশ্রুতি,যে ধরনের ভিডিও আর দেখাবে না।
ইউটিউব এর প্রতিশ্রুতি,যে ধরনের ভিডিও আর দেখাবে না।
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউবের জনপ্রিয়তা ও ব্যবহারকারীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। তাই ভিডিও সেবার এই মাধ্যমটিকে নিয়ে নতুন নতুন চিন্তা-পরিচকল্পনা করছে গুগল। ইউটিউব ব্যবহারকারীদের সন্তুষ্ট রাখতে নতুন উদ্যোগ নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি।ইউটিউবের জনপ্রিয়তা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এটি নিয়ে অপব্যবহারও বাড়ছে। ব্যবহারকারীরা ভিজিটর টানতে নানা কৌশল নিচ্ছে। তাতে বিনোদনের চেয়ে অনেকে বিরক্তি হয় বেশি। তাই ইউটিউব কর্তৃপক্ষ প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, কোনো সংবেদনশীল বিষয়ের ভিডিও তারা সামনে আনবে না বা দর্শককে দেখার জন্য পরামর্শ দেবে না।গত শুক্রবার এক বিবৃতিতে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ বলছে, তাদের সাইটে অনেকেই সংবেদনশীল ভিডিও পোস্ট করে দর্শক টানার চেষ্টা করেন। কিন্তু তারা এ ধরনের ভিডিও দর্শকদের সামনে না আনার বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে। যেসব বিষয় বৈজ্ঞানিকভাবে সত্য বলে প্রমাণিত তা ঘিরে নানা সন্দেহ তৈরির ভিডিও বা সন্দেহভাজন নানা বিষয়ে ভিডিও পোস্টগুলোকে দেখার সুপারিশ বন্ধ করে দেবে। যেমন যুক্তরাষ্ট্রে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে হামলার বিষয়ে সরকারি সংশ্লিষ্টতার সন্দেহভাজন ভিডিওর মতো ‘ষড়যন্ত্র তত্ত্ব’ ভিডিওগুলোকে প্রচার না করার কথা বলেছে ইউটিউব।
ভুয়া ভিডিও দেখানো নিয়ে অবশ্য বেশ চাপে আছে গুগলের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে ভুয়া খবর ছড়ানো ঠেকাতে ফেসবুক ও টুইটারের মতো ইউটিউবের ওপরেও চাপ বাড়ছে। এর আগে ভুয়া খবর ঠেকাতে ফেসবুক ও টুইটারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা বলা হয়। এবারে ইউটিউবের কাছ থেকেও এ ধরনের ঘোষণা এল।তারা বিভ্রান্তিকর ভিডিওকে আর গুরুত্ব দেবে না বলেও জানায় ইউটিউব কর্তৃপক্ষ।
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউবের জনপ্রিয়তা ও ব্যবহারকারীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। তাই ভিডিও সেবার এই মাধ্যমটিকে নিয়ে নতুন নতুন চিন্তা-পরিচকল্পনা করছে গুগল। ইউটিউব ব্যবহারকারীদের সন্তুষ্ট রাখতে নতুন উদ্যোগ নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি।ইউটিউবের জনপ্রিয়তা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এটি নিয়ে অপব্যবহারও বাড়ছে। ব্যবহারকারীরা ভিজিটর টানতে নানা কৌশল নিচ্ছে। তাতে বিনোদনের চেয়ে অনেকে বিরক্তি হয় বেশি। তাই ইউটিউব কর্তৃপক্ষ প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, কোনো সংবেদনশীল বিষয়ের ভিডিও তারা সামনে আনবে না বা দর্শককে দেখার জন্য পরামর্শ দেবে না।গত শুক্রবার এক বিবৃতিতে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ বলছে, তাদের সাইটে অনেকেই সংবেদনশীল ভিডিও পোস্ট করে দর্শক টানার চেষ্টা করেন। কিন্তু তারা এ ধরনের ভিডিও দর্শকদের সামনে না আনার বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে। যেসব বিষয় বৈজ্ঞানিকভাবে সত্য বলে প্রমাণিত তা ঘিরে নানা সন্দেহ তৈরির ভিডিও বা সন্দেহভাজন নানা বিষয়ে ভিডিও পোস্টগুলোকে দেখার সুপারিশ বন্ধ করে দেবে। যেমন যুক্তরাষ্ট্রে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে হামলার বিষয়ে সরকারি সংশ্লিষ্টতার সন্দেহভাজন ভিডিওর মতো ‘ষড়যন্ত্র তত্ত্ব’ ভিডিওগুলোকে প্রচার না করার কথা বলেছে ইউটিউব।
ভুয়া ভিডিও দেখানো নিয়ে অবশ্য বেশ চাপে আছে গুগলের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে ভুয়া খবর ছড়ানো ঠেকাতে ফেসবুক ও টুইটারের মতো ইউটিউবের ওপরেও চাপ বাড়ছে। এর আগে ভুয়া খবর ঠেকাতে ফেসবুক ও টুইটারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা বলা হয়। এবারে ইউটিউবের কাছ থেকেও এ ধরনের ঘোষণা এল।তারা বিভ্রান্তিকর ভিডিওকে আর গুরুত্ব দেবে না বলেও জানায় ইউটিউব কর্তৃপক্ষ।
কোন মন্তব্য নেই