5G প্রযুক্তি,চুরি হয়ে যেতে পারে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য।
5G প্রযুক্তি,চুরি হয়ে যেতে পারে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য।
চতুর্থ প্রজন্মের টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি বা ফোরজি সেবার পর সাড়া বিশ্ব এখন ফাইভজি প্রযুক্তির দিকে তাকিয়ে আছে। কয়েক মাস বাদেই বিশ্বের কিছু কিছু দেশে দেখা মিলবে এই প্রযুক্তির। এরই মধ্যে দুঃসংবাদ দিয়েছেন একদল গবেষক।বার্লিনের টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি, ইটিএইচ জুরিখ এবং সিনটেফ ডিজিটাল নরওয়ের ওই গবেষক দল জানিয়েছে, ফাইভজি প্রযুক্তিতে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংবেদনশীল তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে হ্যাকাররা।তারা জানান, বিশ্ব জনসংখ্যার তিন ভাগের দুইভাগ মানুষ তারবিহীন নেটওয়ার্ক সেবা ব্যবহার করে থাকেন। এই সংখ্যক ব্যবহারকারী টেলিকম সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে গ্যারান্টি চেয়ে থাকেন নেটওয়ার্ক নিরাপত্তা ও নিজের তথ্যের গোপনীয়তার বিষয়ে। তবে ফাইভজির ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর গোপনীয়তা রক্ষা একটি বড় চ্যালেঞ্জ।তারা গবেষণা করে ফাইভজি প্রযুক্তিতে একটি নিরাপত্তা দুর্বলতা খুঁজে পেয়েছেন। এটিকে বলা হচ্ছে অথেনটিকেশন অ্যান্ড কি-অ্যাগ্রিমেন্ট বা একেএ।প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট জেডডিনেটের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই নিরাপত্তা দুর্বলতার কারণে ফাইভজি এয়ারওয়েভস বা তরঙ্গ থেকে হ্যাকাররা ব্যবহারকারীর কল এবং পাঠানো মেসেজ সম্পর্কিত তথ্য চুরি করতে পারে।ফোরজি প্রযুক্তি ব্যবহার করে তারা এই গবেষণা চালিয়েছেন। তবে আসছে ফাইভজি প্রযুক্তিতে এটির ব্যবহার আরও ভয়াবহ হতে পারে বলে তাদের আশঙ্কা।দুঃসংবাদ দিলেও নিরাশ করেনি ওই গবেষক দল। তাদের মতে, ২০১৯ সালের শেষে ফাইভজি চালু হওয়ার আগে এই নিরাপত্তা দুর্বলতা সমাধান করা সম্ভব।
চতুর্থ প্রজন্মের টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি বা ফোরজি সেবার পর সাড়া বিশ্ব এখন ফাইভজি প্রযুক্তির দিকে তাকিয়ে আছে। কয়েক মাস বাদেই বিশ্বের কিছু কিছু দেশে দেখা মিলবে এই প্রযুক্তির। এরই মধ্যে দুঃসংবাদ দিয়েছেন একদল গবেষক।বার্লিনের টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি, ইটিএইচ জুরিখ এবং সিনটেফ ডিজিটাল নরওয়ের ওই গবেষক দল জানিয়েছে, ফাইভজি প্রযুক্তিতে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংবেদনশীল তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে হ্যাকাররা।তারা জানান, বিশ্ব জনসংখ্যার তিন ভাগের দুইভাগ মানুষ তারবিহীন নেটওয়ার্ক সেবা ব্যবহার করে থাকেন। এই সংখ্যক ব্যবহারকারী টেলিকম সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে গ্যারান্টি চেয়ে থাকেন নেটওয়ার্ক নিরাপত্তা ও নিজের তথ্যের গোপনীয়তার বিষয়ে। তবে ফাইভজির ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর গোপনীয়তা রক্ষা একটি বড় চ্যালেঞ্জ।তারা গবেষণা করে ফাইভজি প্রযুক্তিতে একটি নিরাপত্তা দুর্বলতা খুঁজে পেয়েছেন। এটিকে বলা হচ্ছে অথেনটিকেশন অ্যান্ড কি-অ্যাগ্রিমেন্ট বা একেএ।প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট জেডডিনেটের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই নিরাপত্তা দুর্বলতার কারণে ফাইভজি এয়ারওয়েভস বা তরঙ্গ থেকে হ্যাকাররা ব্যবহারকারীর কল এবং পাঠানো মেসেজ সম্পর্কিত তথ্য চুরি করতে পারে।ফোরজি প্রযুক্তি ব্যবহার করে তারা এই গবেষণা চালিয়েছেন। তবে আসছে ফাইভজি প্রযুক্তিতে এটির ব্যবহার আরও ভয়াবহ হতে পারে বলে তাদের আশঙ্কা।দুঃসংবাদ দিলেও নিরাশ করেনি ওই গবেষক দল। তাদের মতে, ২০১৯ সালের শেষে ফাইভজি চালু হওয়ার আগে এই নিরাপত্তা দুর্বলতা সমাধান করা সম্ভব।
কোন মন্তব্য নেই