বাংলাদেশ,ইরান, রাশিয়া ও ভেনিজুয়েলার শত শত অ্যাকউন্ট, গ্রুপ এবং পেজ ডিলিট করেছে ফেসবুক ও টুইটার।
বাংলাদেশ,ইরান, রাশিয়া ও ভেনিজুয়েলার শত শত অ্যাকউন্ট, গ্রুপ এবং পেজ ডিলিট করেছে ফেসবুক ও টুইটার।
ইরান, রাশিয়া, বাংলাদেশ ও ভেনিজুয়েলার শত শত অ্যাকউন্ট, গ্রুপ এবং পেজ ডিলিট করেছে ফেসবুক ও টুইটার। তাদের প্লাটফর্মের অনুমোদনহীন ব্যবহার করায় এসব অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ সরানো হয়েছে বলে জানা যায়।শুধু ফেসবুকই তাদের প্লাটফর্ম অনুমোদন করে না এমন কর্মকাণ্ড প্রচারে সরিয়েছে ৭৮৩ পেজ, গ্রুপ এবং অ্যাকাউন্ট।মাধ্যমটি বলছে, ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যমের কনটেন্ট নিয়ে সেটাকে ভিন্নভাবে ব্যবহার করায় সে দেশের বেশকিছু অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ বন্ধ করে দিয়েছে।এসব কনটেন্ট ব্যবহার করে সারা বিশ্বের একটা শ্রেণীর লোকদের লক্ষ করে কাজ করছিল ওই চক্র। যাদের অন্যতম লক্ষ ছিল মধ্যপ্রাচ্য এবাং দক্ষিণ এশিয়া। এসব অ্যাকাউন্টে কমপক্ষে ২০ লাখ অনুসারী ছিল।আবার একটি গ্রুপে কয়েক ঘণ্টায় অন্তত ১৬০০ অ্যাকাউন্ট যুক্ত হয়েছে। আর ইনস্টাগ্রামের একটি আকাউন্টে অন্তত দুই লাখ ৫৪ হাজার অনুসারী ছিল বলে জানিয়েছে সাইবার নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান নাথানিয়েল প্লিচার।এসব অ্যাকাউন্টের কয়েকটি ২০১০ সাল থেকে এমন কাজ করে আসছে বলেও জানান তিনি। ফেসবুক বলছে, এসব অ্যাকাউন্ট কমপক্ষে ৩০ হাজার ডলার ব্যয় করেছে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে।প্রাথমিকভাবে এগুলো ছিল ইউএস ডলার, ইউকে পাউন্ড, কানাডিয়ান ডলার এবং ইউরোতে। আমরা এখনও আমাদের রিভিউ অব্যাহত রেখেছি। কারণ, আমরা এগুলোর অর্গানিক খবরা খবরও বের করতে চাই।এসব পেজ থেকে কমপক্ষে আটটি ইভেন্ট খোলা হয়েছে যেখানে ২১০ ব্যক্তি তাদের অংশ নেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আমরা অবশ্য জানি না এর মধ্যে কয়টি আসলেই করা হয়েছে বলেন প্লিচার।টুইটারের হেড অব ইন্টিগ্রিটি ইয়োল রথ জানান, প্লাটফর্ম ‘একটা নির্দিষ্ট’ দিকে পরিচালিত করার প্রমাণ পাওয়ায় বাংলাদেশে একেবারেই কম সংখ্যক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। একটি ব্লগপোস্টে তিনি জানান, এসব অ্যাকাউন্ট থেকে বাঙালি এবং ধর্ম-রাজনীতি নিয়ে নানা ধরনের পোস্ট করা হতো।তবে ঠিক কতটি অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হয়েছে তার সংখ্যা জানায়নি প্রতিষ্ঠানটি। বাংলাদেশের বন্ধ অ্যাকাউন্টের সংখ্যা না জানালেও টুইটার বলেছে তারা ইরানের দুই হাজার ৬১৭, রাশিয়ার তিন হাজার ৮৪৩ এবং ভেনিজুয়েলা থেকে ৭৬৪ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করেছে।
ইরান, রাশিয়া, বাংলাদেশ ও ভেনিজুয়েলার শত শত অ্যাকউন্ট, গ্রুপ এবং পেজ ডিলিট করেছে ফেসবুক ও টুইটার। তাদের প্লাটফর্মের অনুমোদনহীন ব্যবহার করায় এসব অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ সরানো হয়েছে বলে জানা যায়।শুধু ফেসবুকই তাদের প্লাটফর্ম অনুমোদন করে না এমন কর্মকাণ্ড প্রচারে সরিয়েছে ৭৮৩ পেজ, গ্রুপ এবং অ্যাকাউন্ট।মাধ্যমটি বলছে, ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যমের কনটেন্ট নিয়ে সেটাকে ভিন্নভাবে ব্যবহার করায় সে দেশের বেশকিছু অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ বন্ধ করে দিয়েছে।এসব কনটেন্ট ব্যবহার করে সারা বিশ্বের একটা শ্রেণীর লোকদের লক্ষ করে কাজ করছিল ওই চক্র। যাদের অন্যতম লক্ষ ছিল মধ্যপ্রাচ্য এবাং দক্ষিণ এশিয়া। এসব অ্যাকাউন্টে কমপক্ষে ২০ লাখ অনুসারী ছিল।আবার একটি গ্রুপে কয়েক ঘণ্টায় অন্তত ১৬০০ অ্যাকাউন্ট যুক্ত হয়েছে। আর ইনস্টাগ্রামের একটি আকাউন্টে অন্তত দুই লাখ ৫৪ হাজার অনুসারী ছিল বলে জানিয়েছে সাইবার নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান নাথানিয়েল প্লিচার।এসব অ্যাকাউন্টের কয়েকটি ২০১০ সাল থেকে এমন কাজ করে আসছে বলেও জানান তিনি। ফেসবুক বলছে, এসব অ্যাকাউন্ট কমপক্ষে ৩০ হাজার ডলার ব্যয় করেছে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে।প্রাথমিকভাবে এগুলো ছিল ইউএস ডলার, ইউকে পাউন্ড, কানাডিয়ান ডলার এবং ইউরোতে। আমরা এখনও আমাদের রিভিউ অব্যাহত রেখেছি। কারণ, আমরা এগুলোর অর্গানিক খবরা খবরও বের করতে চাই।এসব পেজ থেকে কমপক্ষে আটটি ইভেন্ট খোলা হয়েছে যেখানে ২১০ ব্যক্তি তাদের অংশ নেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আমরা অবশ্য জানি না এর মধ্যে কয়টি আসলেই করা হয়েছে বলেন প্লিচার।টুইটারের হেড অব ইন্টিগ্রিটি ইয়োল রথ জানান, প্লাটফর্ম ‘একটা নির্দিষ্ট’ দিকে পরিচালিত করার প্রমাণ পাওয়ায় বাংলাদেশে একেবারেই কম সংখ্যক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। একটি ব্লগপোস্টে তিনি জানান, এসব অ্যাকাউন্ট থেকে বাঙালি এবং ধর্ম-রাজনীতি নিয়ে নানা ধরনের পোস্ট করা হতো।তবে ঠিক কতটি অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হয়েছে তার সংখ্যা জানায়নি প্রতিষ্ঠানটি। বাংলাদেশের বন্ধ অ্যাকাউন্টের সংখ্যা না জানালেও টুইটার বলেছে তারা ইরানের দুই হাজার ৬১৭, রাশিয়ার তিন হাজার ৮৪৩ এবং ভেনিজুয়েলা থেকে ৭৬৪ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করেছে।
কোন মন্তব্য নেই