ফেসবুকের ভিডিও শেয়ারিং অ্যাপ।
ফেসবুকের ভিডিও শেয়ারিং অ্যাপ।
ইউটিউব, স্ন্যাপচ্যাটের মত প্ল্যাটফর্মগুলিকে প্রতিযোগিতায় টেক্কা দিতে ফেসবুক বাজারে নিয়ে এল নতুন হাতিয়ার। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক লঞ্চ করল “Lasso” নামক একটি নতুন ভিডিও অ্যাপ। এই অ্যাপ ব্যবহার করে ইউজাররা নিজের তৈরি ভিডিও শেয়ার করতে পারবেন।
শুধু তাই নয়, ভিডিওটিকে আকর্ষণীয় করতে যোগ করা যাবে ফিল্টার এবং স্পেশাল ইফেক্টস। এ বিষয়ে, ফেসবুক প্রডাক্ট ম্যানেজর অ্যান্ডি হুয়াং টুইটারে জানান, ইতিমধ্যেই ফেসবুকের নতুন শর্ট-ফর্ম ভিডিও অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারছেন ইউএসবাসীরা।
প্রত্যেকেরই আলাদা আলাদা পছন্দের বিষয়টিকে মাথায় রেখেই তৈরি করা হয়েছে অ্যাপটিকে। অ্যাপে রয়েছে ভিডিও এডিটিং টুলস। ভিডিওটিকে ইন্টারেস্টিং বানাতে পছন্দের গান কিংবা টেক্সট অ্যাড করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। তবে, অ্যাপটির লঞ্চ নিয়ে কোন রকম প্রচার চালায়নি কর্তৃপক্ষ।
জানা যায়, অ্যাপটিতে শেয়ার করা সমস্ত ভিডিও এবং প্রোফাইলস পাবলিক থাকবে। অ্যান্ড্রয়েড এবং আইফোন, উভয় প্রকারের ফোনেই ফেসবুকের এই ভিডিও শেয়ারিং অ্যাপটি ব্যবহার করা যাবে। তবে কবে নাগাদ সারাবিশ্ব অ্যাপটি ব্যবহার করার সুযোগ পাবে, তা এখনো অস্পষ্ট
ইউটিউব, স্ন্যাপচ্যাটের মত প্ল্যাটফর্মগুলিকে প্রতিযোগিতায় টেক্কা দিতে ফেসবুক বাজারে নিয়ে এল নতুন হাতিয়ার। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক লঞ্চ করল “Lasso” নামক একটি নতুন ভিডিও অ্যাপ। এই অ্যাপ ব্যবহার করে ইউজাররা নিজের তৈরি ভিডিও শেয়ার করতে পারবেন।
শুধু তাই নয়, ভিডিওটিকে আকর্ষণীয় করতে যোগ করা যাবে ফিল্টার এবং স্পেশাল ইফেক্টস। এ বিষয়ে, ফেসবুক প্রডাক্ট ম্যানেজর অ্যান্ডি হুয়াং টুইটারে জানান, ইতিমধ্যেই ফেসবুকের নতুন শর্ট-ফর্ম ভিডিও অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারছেন ইউএসবাসীরা।
প্রত্যেকেরই আলাদা আলাদা পছন্দের বিষয়টিকে মাথায় রেখেই তৈরি করা হয়েছে অ্যাপটিকে। অ্যাপে রয়েছে ভিডিও এডিটিং টুলস। ভিডিওটিকে ইন্টারেস্টিং বানাতে পছন্দের গান কিংবা টেক্সট অ্যাড করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। তবে, অ্যাপটির লঞ্চ নিয়ে কোন রকম প্রচার চালায়নি কর্তৃপক্ষ।
জানা যায়, অ্যাপটিতে শেয়ার করা সমস্ত ভিডিও এবং প্রোফাইলস পাবলিক থাকবে। অ্যান্ড্রয়েড এবং আইফোন, উভয় প্রকারের ফোনেই ফেসবুকের এই ভিডিও শেয়ারিং অ্যাপটি ব্যবহার করা যাবে। তবে কবে নাগাদ সারাবিশ্ব অ্যাপটি ব্যবহার করার সুযোগ পাবে, তা এখনো অস্পষ্ট
কোন মন্তব্য নেই