ভিডিও কল:আপনি সচেতন আছেন তো?
ভিডিও কল:আপনি সচেতন আছেন তো?
দূরের স্বজন-বন্ধুদের সঙ্গে আলাপচারিতা বা কাজের ক্ষেত্রে যোগাযোগের জন্য টেলিফোনের ব্যবহার তো অনেক দিনের। আর এখন শুধু কথা বলেই মনের ইচ্ছা পূরণ হচ্ছে না, কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে দেখার সুযোগটিও পূর্ণ ব্যবহার করতে চান সবাই। ফোন থেকে প্রচলিত ধারার কথা বলার চেয়ে ইন্টারনেটভিত্তিক বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে যোগাযোগ হচ্ছে বহু গুণ বেশি।সম্প্রতি যোগাযোগের জন্য ভিডিও কল বা ভিডিও চ্যাট জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। জনপ্রিয় প্রায় সব সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ভিডিও কল করার সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি এমন আরও অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে, যেগুলার প্রধান বৈশিষ্ট্যই হলো নিজের ভিডিও আপলোড করা বা ভিডিও কল করা।প্রযুক্তির ব্যবহার যেমন দৈনন্দিন জীবনের কাজগুলো সহজ করে দিচ্ছে, একই সঙ্গে অসতর্কতা বা ছোট কোনো ভুল কাজের জন্য বিশাল কোনো ক্ষতি হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এবং হচ্ছেন এমন মানুষের সংখ্যাও কিন্তু কম নয়।ভিডিও চ্যাট থেকে তৈরি হওয়া সমস্যাগুলোর একটি বড় অংশ হলো, অপর প্রান্তের ব্যক্তি ভিডিও রেকর্ড করছে কি না। আনন্দ বা আবেগের বশে একান্ত ব্যক্তিগত বা বিশেষ মুহূর্তে করা ভিডিও কলগুলো অনেকেই রেকর্ড করে থাকে। ভুলে, অসাবধানতাবশত বা ব্যক্তিগত আক্রোশের ফলে সেগুলো কখনো কখনো ছড়িয়ে যায় ওয়েবে অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যক্তিদের মধ্যে। এতে সামাজিকভাবে সম্মানহানি হওয়ার ঘটনাও শোনা যায়। যদিও ভিডিও কল করার কোনো অ্যাপ বা প্রোগ্রামে রেকর্ড করার সুযোগ থাকে না তবে ভিডিও চ্যাট বা ভিডিও কল দু প্রান্তের যে কেউ স্মার্টফোন বা কম্পিউটারের অন্য অ্যাপ দিয়ে রেকর্ড করে রাখতে পারে। তাই এ ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।ফেসবুক সব থেকে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হলেও, এমন আরও মাধ্যম তৈরি হচ্ছে নিয়মিত। কিশোর–কিশোরীদের টানার মতো বৈশিষ্ট্য দিয়ে তৈরি এই ধরনের বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে শখ করে বা এক-দুইবার যাচাই করেই আর ব্যবহার করব না, এমন মানসিকতা থেকে যুক্ত হচ্ছে অনেক অপ্রাপ্তবয়স্করা। মনে রাখা জরুরি, দুর্ঘটনা প্রথমবারেই হতে পারে। নিরাপদ থাকার জন্য প্রত্যেক অভিভাবকের উচিত সন্তানদের ব্যাপারে সচেতন থাকা। পাশাপাশি ভিডিও চ্যাটের ক্ষতিকর দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করা।
ভিডিও চ্যাটের জন্য বিশেষায়িত কোনো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যুক্ত আছে কি না, এবং কার কার সঙ্গে ভিডিও চ্যাট করছে তা আলোচনা করা।অপরিচিত ও কম পরিচিত কারও সঙ্গে ভিডিও চ্যাট থেকে এড়িয়ে থাকা।বিশেষ কোনো মুহূর্তে ভিডিও চ্যাট করা অথবা ভিডিও ধারণ করা থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেওয়া।সাধারণ কিছু সতর্কতা,কেবল পরিচিত প্রিয়জনদের সঙ্গেই ভিডিও কল করা উচিত। অচেনা বা অনলাইনে হঠাৎ পরিচিত হওয়া করও সঙ্গে ভিডিও চ্যাট থেকে বিরত থাকা।এমন কিছু বলা বা করা উচিত যা পরবর্তী সময়ে প্রকাশ হলে আপনার ক্ষতির সম্ভাবনা আছে।মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার যে মাধ্যমেই ভিডিও কল করা হোক, সেটি ডাউনলোড বা রেকর্ড করা সম্ভব।ভিডিও কলে কেউ অপমান বা অস্বস্তি বা অস্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করলে সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ করে দেওয়া উচিত।কম পরিচিত কারও সঙ্গে চ্যাট করার সময় খুব সামান্যই ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা উচিত।
দূরের স্বজন-বন্ধুদের সঙ্গে আলাপচারিতা বা কাজের ক্ষেত্রে যোগাযোগের জন্য টেলিফোনের ব্যবহার তো অনেক দিনের। আর এখন শুধু কথা বলেই মনের ইচ্ছা পূরণ হচ্ছে না, কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে দেখার সুযোগটিও পূর্ণ ব্যবহার করতে চান সবাই। ফোন থেকে প্রচলিত ধারার কথা বলার চেয়ে ইন্টারনেটভিত্তিক বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে যোগাযোগ হচ্ছে বহু গুণ বেশি।সম্প্রতি যোগাযোগের জন্য ভিডিও কল বা ভিডিও চ্যাট জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। জনপ্রিয় প্রায় সব সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ভিডিও কল করার সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি এমন আরও অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে, যেগুলার প্রধান বৈশিষ্ট্যই হলো নিজের ভিডিও আপলোড করা বা ভিডিও কল করা।প্রযুক্তির ব্যবহার যেমন দৈনন্দিন জীবনের কাজগুলো সহজ করে দিচ্ছে, একই সঙ্গে অসতর্কতা বা ছোট কোনো ভুল কাজের জন্য বিশাল কোনো ক্ষতি হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এবং হচ্ছেন এমন মানুষের সংখ্যাও কিন্তু কম নয়।ভিডিও চ্যাট থেকে তৈরি হওয়া সমস্যাগুলোর একটি বড় অংশ হলো, অপর প্রান্তের ব্যক্তি ভিডিও রেকর্ড করছে কি না। আনন্দ বা আবেগের বশে একান্ত ব্যক্তিগত বা বিশেষ মুহূর্তে করা ভিডিও কলগুলো অনেকেই রেকর্ড করে থাকে। ভুলে, অসাবধানতাবশত বা ব্যক্তিগত আক্রোশের ফলে সেগুলো কখনো কখনো ছড়িয়ে যায় ওয়েবে অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যক্তিদের মধ্যে। এতে সামাজিকভাবে সম্মানহানি হওয়ার ঘটনাও শোনা যায়। যদিও ভিডিও কল করার কোনো অ্যাপ বা প্রোগ্রামে রেকর্ড করার সুযোগ থাকে না তবে ভিডিও চ্যাট বা ভিডিও কল দু প্রান্তের যে কেউ স্মার্টফোন বা কম্পিউটারের অন্য অ্যাপ দিয়ে রেকর্ড করে রাখতে পারে। তাই এ ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।ফেসবুক সব থেকে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হলেও, এমন আরও মাধ্যম তৈরি হচ্ছে নিয়মিত। কিশোর–কিশোরীদের টানার মতো বৈশিষ্ট্য দিয়ে তৈরি এই ধরনের বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে শখ করে বা এক-দুইবার যাচাই করেই আর ব্যবহার করব না, এমন মানসিকতা থেকে যুক্ত হচ্ছে অনেক অপ্রাপ্তবয়স্করা। মনে রাখা জরুরি, দুর্ঘটনা প্রথমবারেই হতে পারে। নিরাপদ থাকার জন্য প্রত্যেক অভিভাবকের উচিত সন্তানদের ব্যাপারে সচেতন থাকা। পাশাপাশি ভিডিও চ্যাটের ক্ষতিকর দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করা।
ভিডিও চ্যাটের জন্য বিশেষায়িত কোনো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যুক্ত আছে কি না, এবং কার কার সঙ্গে ভিডিও চ্যাট করছে তা আলোচনা করা।অপরিচিত ও কম পরিচিত কারও সঙ্গে ভিডিও চ্যাট থেকে এড়িয়ে থাকা।বিশেষ কোনো মুহূর্তে ভিডিও চ্যাট করা অথবা ভিডিও ধারণ করা থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেওয়া।সাধারণ কিছু সতর্কতা,কেবল পরিচিত প্রিয়জনদের সঙ্গেই ভিডিও কল করা উচিত। অচেনা বা অনলাইনে হঠাৎ পরিচিত হওয়া করও সঙ্গে ভিডিও চ্যাট থেকে বিরত থাকা।এমন কিছু বলা বা করা উচিত যা পরবর্তী সময়ে প্রকাশ হলে আপনার ক্ষতির সম্ভাবনা আছে।মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার যে মাধ্যমেই ভিডিও কল করা হোক, সেটি ডাউনলোড বা রেকর্ড করা সম্ভব।ভিডিও কলে কেউ অপমান বা অস্বস্তি বা অস্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করলে সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ করে দেওয়া উচিত।কম পরিচিত কারও সঙ্গে চ্যাট করার সময় খুব সামান্যই ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা উচিত।
কোন মন্তব্য নেই